Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমুহ

আমাদের অর্জনসমুহ :

২০২২-২৩ মৌসুমে কুষ্টিয়া জোনের আওতায় ৪,৪৪১ হেক্টর জমিতে তুলাচাষ করা হয়েছে,যা থেকে প্রায় ১৪,২১০ মে.টন  বীজতুলা

   বা  ১৩১,২৬২ বেল আঁশতুলা উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে।

* ২০২২-২৩ মৌসুমে কুষ্টিয়া জোনে তুলাচাষের আধুনিক ও উন্নত কলাকৌশল বিস্তারের লক্ষ্যে তুলার  গবেষণা উন্নয়ন ও প্রযুক্তি

   হস্তান্তর প্রকল্পের অর্থায়নে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণের মাধ্যমে ১৩০টি আদর্শ প্রদর্শনী, ১৮টি পার্টিসিপেটরী ট্রায়াল প্লট,

   ২টি অন ফার্ম ট্রায়াল প্লট এবং রাজস্ব খাতের অর্থায়নে ৫৫টি সাধারণ  প্রদর্শনী, ৬০টি আইপিএম  প্রদর্শনী ও ৩টি অন ফার্ম ট্রায়াল

   প্লট বাস্তবায়ন করা হয়েছে।  

* তুলার উচ্চফলন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কৃষকদের মাঝেেউন্নতমানের ১৭.৮ মে.টন উফশী তুলাবীজ এবং ৩.৭ মে.টন হাইব্রিড তুলাবীজ

    বিতরণ করা হয়েছে।

* লাভজনক এবং পরিবেশবান্ধব তুলাচাষে কৃষান-কষাণীদের দক্ষতা আনয়নের লক্ষ্যে ৮২০ জন তুলাচাষীকে প্রশিক্ষন প্রদান করাহয়েছে।

* ক্ষুদ্র, প্রান্তিক ও বর্গা চাষীদেরকে তুলাচাষে সহায়তাদানের জন্যে  বিভাগীয়ভাবে ঋনের মাধ্যমে বীজ, সার, কীটনাশক,স্প্রে-মেশিন

    ক্রয় ইত্যাদি বাবদ ৮,০০,০০০/= (আট লক্ষ) টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে ।

* তুলার সাথে স্বল্পমেয়াদি সাথী ফসল হিসেবে লালশাক, মুলাশাক, ধনেপাতা, গিমা কলমি ইত্যাদি শাক-সবজি চাষ করে আর্থিকভাবে 

   কৃষকদের অধিক লাভবান হওয়ার এবং পতিত জমির সদ্ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। 

* নদী তীরবর্তী বন্যামুক্ত চরাঞ্চল ও খরাপ্রবণ এলাকায় তুলাচাষ সম্প্রসারন এবং ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরনের লক্ষ্যে নব্যসৃষ্ট ফলদ

    ও বনজ বাগানে তুলাচাষের উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে।

* তুলার মারাত্মক ক্ষতিকর বোলওয়ার্ম এবং আঁচা পোকার আক্রমন মোকাবিলার লক্ষ্যে পরিবেশবান্ধব  সেক্স ফেরোমন ফাঁদ ব্যবহারকে

    জনপ্রিয় করা হয়েছে এবং  ক্ষতিকর  রাসায়নিক কীটনাশকের ব্যবহার কমানো সম্ভব হয়েছে।

* তুলাক্ষেতে দুর্যোগপরবর্তী করণীয় সম্পর্কে কৃষকদের সচেতনতা বৃদ্ধিকরণ এবং তুলা ফসলের যত্ন-পরিচর্যার ব্যাপারে ব্যাপক প্রচার- 

     প্রচারলার মাধ্যমে  তুলার  উচ্চফলন নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে।

* সুষম সার ব্যবস্থাপনা এরং উন্নত কৃষিতাত্ত্বিক প্রযুক্তি (পটাস সারের মাত্রা বৃদ্ধি, অঙ্গজ শাখা কর্তন, গাছের গোঁড়া বাঁধা,পিজিআর

   প্রয়োগ, ডগা কর্তন, সার ও হরমোনের ফলিয়ার স্প্রে) সমুহের সফল সমন্বয় প্রয়োগ ঘটিয়ে তুলার ফলন বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়েছে।

* প্রাইভেট জিনিং মিল মালিক, স্পিনিং মিল মালিক, টেক্সটাইল মিল মালিক, বিজিএমইএ কর্তৃপক্ষ ও সরকারি নীতি-নির্ধারণী মহলের 

   তুলার মাঠ ভিজিটের আয়োজন এবং স্টেক-হোল্ডারদের সাথে বিনিময় সভা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তুলার নির্বিঘ্ন ও সুষ্ঠু বাজারজাতকরণের

   পরিবেশ সৃষ্টি করা সম্ভব হয়েছে।